ফ্রিল্যান্সিং আয়ে বাংলাদেশের অবস্থান কত ? ২০২৩ জেনে নিন ঝটপট
বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সিং আয়ের দেশ। ২০২৩ সালের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৬ লাখ মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ডেটা এন্ট্রি, ট্রানস্লেশন, মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এসইও, এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এর মতো কাজে যুক্ত।
ফ্রিল্যান্সিং একটি আধুনিক পেশা, যাতে একজন ব্যক্তি ঘরে বসেই কাজ করে আয় করতে পারে। এই পেশায় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে একজন ফ্রিল্যান্সার প্রতি মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে।
বিশ্বব্যাপী ফ্রিল্যান্সিং আয়ে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। ২০২৩ সালের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৬ লাখ মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ডেটা এন্ট্রি, ট্রানস্লেশন, মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এসইও, এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এর মতো কাজে যুক্ত।
বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং খাতে সরকারের গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। ২০১৬ সালে সরকারের উদ্যোগে “ফ্রিল্যান্সার ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম” চালু করা হয়। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আগ্রহী তরুণ-তরুণীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
সরকারের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মাধ্যমে প্রশিক্ষিত ফ্রিল্যান্সারদের আয়ের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৬ সালে প্রতি মাসে গড়ে একজন ফ্রিল্যান্সার প্রায় ১০ হাজার টাকা আয় করত। বর্তমানে এই পরিমাণ বেড়ে প্রায় ৩০ হাজার টাকা হয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এই খাতের মাধ্যমে প্রতি বছর দেশে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি আয় আসছে।